-->

ত্বকের হারানো জৌলুস ফেরাতে আস্থা রাখুন স্রেফ এই উপাদানে




সারা দিনের ব্যস্ততা, কাজের চাপে আলাদা করে ত্বকের প্রতি নজর দেওয়ার সময় হয়ে ওঠে না অনেকেরই। ত্বকের দৈনন্দিন যত্নের জন্য বাজারচলতি ময়শ্চারাইউজার বা বডি লোশনেই আস্থা খুঁজতে হয়। ত্বক একটু স্পর্শকাতর হলেই কিছু দিন অন্তর অন্তর দামী কিছু সংস্থার ময়শ্চারাইজার নিয়ে পরীক্ষানিরীক্ষা চলতে থাকে। তবে একটু খেয়াল করলেই দেখবেন, যে সব ময়শ্চারাইজারে ভরসা রাখেন, তার বেশির ভাগেরই মূল উপাদান গ্লিসারিন।


স্রেফ বডি লোশন নয়, লিপ বাম ও বডি অয়েলেও গ্লিসারিনের উপস্থিতি রয়েছে। তাই গ্লিসারিনকে বাদ দিয়ে রূপচর্চার কথা ভাবাই যায় না। ত্বককে ভরপুর আর্দ্রতা তো দেয়ই সঙ্গে ত্বককে নরম রাখা ও দীর্ঘ সময় ধরে তার জেল্লা ধরে রাখতেও এই গ্লিসারিন খুবই উপকারী।



রূপবিশেষজ্ঞ আকাঙ্ক্ষা সিংহের মতে,

 ‘‘গ্লিসারিন সব ধরনের ত্বকের সঙ্গেই খাপ খাইয়ে নিতে পারে নিজেকে। শুধু শীত নয়, সারা বছরই গ্লিসারিন প্রয়োজন পড়ে ত্বকের। শুধু শুষ্ক ত্বক নয়, তৈলাক্ত ত্বকেও কাজেও আসে এই গ্লিসারিন।’’



ঠিক কী কী কারণে গ্লিসারিন যুক্ত উপাদান ব্যবহার করবেন ত্বকে?


ত্বকের আর্দ্রতাকে ত্বকের গভীরে ধরে রাখতে সাহায্য করে গ্লিসারিন। এ ছাড়া গ্লিসারিনের প্রভাবে বাতাসের আর্দ্রতাকেও টানতে পারে ত্বক। ফলে ত্বক নরম থাকে।


ব্রণর সমস্যার অন্যতম সমাধান গ্লিসারিন। এর অ্যান্টিব্যাকটিরিয়াল উপাদান মুখের ব্রণ ও ব্ল্যাকহেডস কমাতে সাহায্য করে।


গ্লিসারলের অভাব দেখা দিলে ত্বক শুষ্ক হয় ও বয়স্ক দেখায়। নিয়মিত গ্লিসারিনের পরিচর্যা ত্বককে সতেজ ও সুন্দর রাখে।


খুব শুষ্ক ত্বক হলে তা ফেটে যায় ও টানতে থাকে। গ্লিরারিন ত্বকের সেই প্রদাহ কমিয়ে তাকে নরম রাখে।


ত্বকের কোষকে অপরিণত রেখে ত্বককে তরুণ রাখে গ্লিসারিন।


Source:anandabazar


Add your comment Hide comment